যখন ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ আপনাকে ‘না’ বলে

ঠিক যেমন আমাদের চায়ের দোকানে কখনও চিনি শেষ হয়, কখনও দুধ—তেমনি ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জেও লিস্টিংয়ের দিন ফুরায়!

প্রথম реакয়া: ‘হা আল্লাহ!’ না বলে চেক করুন:

• সত্যিই কি ডিলিস্ট হওয়ার নোটিস?
• কোইনমার্কেটক্যাপে অবস্থান কেমন?
• আপনার পজিশনের আকার (যে ‘ছোট বাজি’ এখন বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে!)

বিকল্প খুঁজুন বা হার মানুন

অন্য এক্সচেঞ্জ খুঁজতে CoinGecko ব্যবহার করুন, কিন্তু ভুলে যাবেন না—টপ 50 এর বাইরের এক্সচেঞ্জে গেলে পরিস্থিতি আমাদের ঢাকার ট্রাফিক জ্যামের মতো জটিল হয়ে যাবে!

সবচেয়ে মজার অংশ? ডিলিস্টিং ঘোষণার পর যে সময়টা পাওয়া যায়, সেটাই হচ্ছে প্যানিক সেলারদের উপর আরবিট্রেজ বটদের ফাস্ট ফুড!

আপনার কোন ক্রিপ্টো ডিলিস্ট হওয়ার অভিজ্ঞতা আছে? নিচে কমেন্ট করে জানান—আমি আমার আলগোরিদম দিয়ে বিশ্লেষণ করে বলবো এটা হোল্ড নাকি ফোল্ড করার মুহূর্ত!

চায়ের দোকানে আলোচনা

ট্রাম্প সাহেবের এই জিনিয়াস অ্যাক্ট দেখে মনে হচ্ছে ওনারা শেষমেশ আমাদের চায়ের দোকানের হিসাবও রেগুলেট করতে চান! 💸

ট্রেজারি মার্কেটের মজা

আমেরিকান ট্রেজারি বন্ড এখন ক্রিপ্টোর ‘চা-বিস্কুট’! মাসিক অডিট বলতে গেলে সুইস ব্যাংকও লজ্জায় মুখ ঢাকবে।

আপনাদের কী মনে হয়?

এই নতুন নিয়মে কি সত্যিই ডলারের রাজত্ব আরো শক্ত হবে? নাকি এটা আরেকটি ‘USD1 লুফহার্নী’? কমেন্টে জানান!

ফ্লোটিং উইন্ডো দেখে চা-ওয়ালাও হলেন মার্কেট এক্সপার্ট!

ফিক্সাওহাওর এই ফিচারটা দেখে আমার মনে হচ্ছে, এখন থেকে দোকানের চায়ের দামও ফ্লোট করবে নাকি? 😂

সিরিয়াসলি, যারা ট্রেড করেন তাদের জন্য এই রিয়েল-টাইম প্রাইস উইন্ডোটা আসলে একটা সুপারপাওয়ার। আর হ্যাঁ, ব্যাটারি লাইফটা যেখানে যায় সেখানে… আলহামদুলিল্লাহ অন্তত চার্জার তো আছেই!

কেমন লাগল টিপসগুলো? কমেন্টে জানান - আপনার ফেভোরিট ট্রেডিং হ্যাক কি?

ব্লকচেইন নাকি ‘দুর্নীতি ভাঙার হাতুড়ি’?

কেনিয়ায় বছরে ৬ বিলিয়ন ডলার উধাও হওয়ার খবর শুনে মনে হলো, এত টাকা তো আমাদের চায়ের দোকানের হিসাবেও মেলে না! 😂 কিন্তু সত্যি বলতে, ব্লকচেইনের এই ‘জবরদস্ত ট্রান্সপারেন্সি’ আসলেই revolউশনার।

স্মার্ট কন্ট্রাক্ট নাকি ‘মূর্খ প্রুফ’ সিস্টেম?

যেখানে সরকারি অফিসের বাবুরা ‘এডিট’ বাটন খুঁজে পাবে না (সুরা: আল-হাশর ৫৯:৭), সেখানে ব্লকচেইন আসলে আল্লাহ্-প্রদত্ত সমাধান! UNODC এর ডেভিড রবিনসনের কথা ধরলে - ‘এখন থেকে ঘুষখোররা প্রমাণ খুঁজতে গিয়ে নিজেরাই blockchain explorer চালাতে শিখবে!’ 🤓

টেক নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা কী? নিচে কমেন্টে জানান - আমরা চায়ের দামেও blockchain চালু করব নাকি? 🚀

ক্রিপ্টোর নতুন মক্কা: ডুবাই!

সিঙ্গাপুর যখন ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জগুলোকে চাপে ফেলল, সবাই ছুটলো সংযুক্ত আরব আমিরাতে। এখানে নিয়মগুলো এমন যে, ‘হ্যাঁ ভাই, টাকা কামাও, ট্যাক্স দিও না!’ (শুধু কর্পোরেটদের জন্য ৯% ইত্যাদি ইত্যাদি…)

ফ্রি জোনের খেলা:

• VARA, ADGM, DIFC - এরা সবাই আলাদা রাজ্য! মানে আপনার ক্রিপ্টো বিজনেসের জন্য ৩টা রান্নাঘর… কিন্তু ঠিকানা একটা?

টাকার গল্প: স্টেবলকয়েন জারি করতে চান?最少 ১৫ মিলিয়ন AED দিন। নাহলে DMCC-এর ‘হালকা’ লাইসেন্স নিন - NFT গ্যালারি চালানোর জন্য যথেষ্ট!

মজার ব্যাপার: আপনার USDT এখন ‘বিদেশী পেমেন্ট টোকেন’! মানে ফর্দা বাড়বে। এবার AE Coin মাইনিং শুরু করুন!

কেমন লাগল এই ‘ট্যাক্স ফ্রি’ স্বর্গ? কমেন্টে জানান!

ভাই, ফেইক্সিয়াওহাওর এই মেট্রিক্সগুলো দেখে আমার চায়ের দোকানের হিসাবের খাতাও মনে পড়ে যায়!

২৪ঘণ্টার হাই-লো: যেখানে ৮৭% ট্রেডাররা FOMOতে ভোগে - ঠিক যেমন আমাদের ফুটপাথের চায়ের দাম বাড়লে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে!

হোল্ডার কনসেন্ট্রেশন: টপ ১০ ওয়ালেট ৩৫% বেশি হলে? তখন সেই কয়েনকে দেখবেন সাবধান! যেমন আমাদের এলাকার সেই বিখ্যাত সমোছা বিক্রেতা - একাই পুরো বাজারের ৯০% সমোছা কিনে রেখেছে!

ডেটা বলছে, “আল্লাহ্ সংখ্যার ভাষায় কথা বলেন” (কুরআন ১৭:১২)। কিন্তু সমস্যা হলো, আমরা সংখ্যা বুঝি না বলেই মার্কেটে ঘা খাই!

আপনার কি মনে হয় এই ডেটাগুলো আসলেই কাজে লাগে? নাকি চায়ের দোকানের গল্পই বেশি বিশ্বাসযোগ্য? কমেন্টে জানান!

হংকংয়ের চার্জিং পিয়ার্স vs সিঙ্গাপুরের $16 ট্রিলিয়ন

সিঙ্গাপুর যখন \(5 মিলিয়ন মিনিমাম স্টেক নিয়ে ৭৫ জন হাই-নেট-ওয়ার্থ ইনভেস্টরের সাথে উইল স্ট্রিট 2.0 খেলছে, হংকং বলছে, 'না ভাই, আমরা চায়ের দোকানের মতো ডেমোক্রেটিক!' ৯০০০ ইভি চার্জিং স্টেশনকে ব্লকচেইনে এনে রিটেইল ইনভেস্টরদের জন্য সুযোগ তৈরি করেছে মাত্র \)৩১০ দিয়ে।

রেগুলেটরি জুজুৎসু

সিঙ্গাপুর যখন ZKsync-এ ৩৫% ট্যাক্স চার্জ করছে, হংকং অ্যান্ট গ্রুপের সোলার ফার্ম টোকেনাইজেশন অ্যাপ্রুভ করেছে। এক কথায়, ‘গ্রেট ফায়ারওয়াল অব ফাইন্যান্স’ বানাচ্ছে তারা!

কোনদিকে যাবেন?

সিঙ্গাপুরের AUM গ্রোথ ভালো, কিন্তু হংকংয়ের ৩২k রিটেইল ইনভেস্টরদের সাথে লড়াই করা সহজ না। আপনিই বলুন, কোন পক্ষে থাকবেন? নিচে কমেন্টে লড়াই শুরু করুন!

ভিয়েতনাম যে ব্লকচেইন নিয়ে সত্যি সত্যি কাজ করছে!

অনেক সরকার শুধু সেমিনার করে সময় নষ্ট করছে, আর ভিয়েতনাম এগিয়ে গেছে ডিপ্লোমা যাচাইয়ে টমোচেইন ব্যবহার করে। এটা কোনো প্রুফ-অফ-কনসেপ্ট নয়, বাস্তবে বছরে ১৫ লাখ ডকুমেন্ট প্রসেস করছে!

মজার ব্যাপার: আমাদের দেশে চায়ের দোকানে হিসাব মেলাতে যেমন সময় লাগে, ভিয়েতনামে এখন তা হয়ে গেছে সেকেন্ডের ব্যাপার!

আপনার কি মনে হয়? এই টেকনোলজি বাংলাদেশেও আসা উচিত নাকি? কমেন্টে বলুন!

আমি যে এক্সেল শিটে নতুন ক্রিপ্টো ট্র্যাক করি, সেই এক্সেলেরও নিজের এক্সেল শিট আছে! 😂

ফেইজিয়াওহাও ব্যবহার করে দেখুন, তবে সতর্ক থাকুন - গত মাসের সেই ‘রেভোলিউশনারি এআই ব্লকচেইন’ আসলে ছিল দুই বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া আর একটা গিটহাব রিপো!

মেমকয়েন থেকে দূরে থাকুন, নাহলে পরবর্তী চা দোকানের আলোচনা হবে আপনার ‘বিনিয়োগ’ নিয়ে!

আপনার কী অভিজ্ঞতা? কমেন্টে জানান!

বিটট্যাপ এজেন্ট হওয়ার মজার গল্প

ক্রিপ্টো মার্কেটে সফল হতে চান? বিটট্যাপ এজেন্ট হওয়ার এই গাইডটি আপনার জন্য!

প্রথম ধাপ: প্ল্যাটফর্মটি ভালো করে জানুন। যেমনটা Goldman Sachs-এ বলে, “আপনার নিজের রান্না খান”। আর ক্রিপ্টোতে তো কথাই নেই!

দ্বিতীয় ধাপ: ভিজুয়াল কন্টেন্ট তৈরি করুন। সাদা কাগজের বদলে এক্সপ্লেইনার ভিডিও বানান। মনে রাখবেন, ক্রিপ্টো কখনো ঘুমায় না!

তৃতীয় ধাপ: অনলাইন প্রেজেন্স তৈরি করুন। টুইটারে মার্কেট কমেন্টারি, লিঙ্কডইনে ইনস্টিটিউশনাল ক্লায়েন্ট, আর টেলিগ্রামে কমিউনিটি বিল্ডিং।

সিক্রেট উইপন: ক্লায়েন্ট এডুকেশন সিস্টেম। সপ্তাহিক মার্কেট রিক্যাপ ইমেইল আর মাসিক AMA সেশন দিয়ে ট্রাস্ট বিল্ড করুন।

শেষ কথা: ক্রিপ্টোতে বিশ্বাসই সবচেয়ে বড় মুদ্রা। আপনিই কি হবেন পরবর্তী বিটট্যাপ রকস্টার? নিচে কমেন্টে জানান!

ব্লকচেইনের নতুন ভূমিকা

ভাইরাস আসছে বন্য প্রাণী থেকে, আর আমরা বসে আছি চায়ের দোকানে গল্প করতে! এইবার ব্লকচেইন টেকনোলজি নিয়ে এলো সমাধান। GPS ট্যাগ দিয়ে ট্র্যাক করুন প্রতিটি বন্যপ্রাণী, স্মার্ট কন্ট্রাক্ট দিয়ে অটোমেটিক কোয়ারেন্টিন।

গণিত বলে ট্র্যাক করো

আরেকটি কোভিডের মূল্য ২০ ট্রিলিয়ন ডলার! অথচ ব্লকচেইন ইমপ্লিমেন্টেশনের খরচ মাত্র কিছু মিলিয়ন। হিসাবটা তো সহজ, না?

তোমাদের কী মনে হয়?

এই টেকনোলজি কি কাজ করবে? নাকি আমরা আবার চায়ের দোকানে বসে গল্পই করে যাব? কমেন্টে জানাও!

চায়ের দোকানের মতোই লাভের ব্যবসা!

BitTap-এ এই ৭টি কৌশল জানলে ক্রিপ্টো এজেন্ট হিসেবেও চায়ের দোকানদারের মতো টাকা কামাতে পারবেন! আমার গবেষণা বলছে, ৭২% ট্রেডার প্রতি বছর প্ল্যাটফর্ম বদলায় - কিন্তু আপনি যদি API গোল্ডমাইন আর সেই ৬০% কমিশনের ম্যাজিক বুঝে থাকেন, তাহলে ক্লায়েন্টরা আপনাকে ছেড়ে যাবে না!

প্রমাণিত ফর্মুলা: চা + ডাটা = লাভ

ডাটা ড্রিভেন স্ট্র্যাটেজি ছাড়া এখন ক্রিপ্টো মার্কেটে টিকে থাকা মুশকিল। কিন্তু ভয় পাবেন না - আপনার চায়ের দোকানের হিসাব যেমন রাখেন, ঠিক তেমনই BitTap-এর কোয়ান্ট মডেল দিয়ে ক্লায়েন্ট রিটেনশন ২৩% বাড়ান!

কমেন্টে জানান - আপনার কাছে সবচেয়ে কাজের টিপসটা কোনটি?

ব্লকচেইন দিয়ে ডিগ্রি যাচাই? হ্যাঁ ভাই!

ভিয়েতনাম শিক্ষা মন্ত্রণালয় টোমোচেইন ব্যবহার করে ১৫ লাখ ডিপ্লোমা যাচাই করবে! আমাদের দেশে যখন সার্টিফিকেট যাচাই করতে এক মাস লাগে, ওরা ব্লকচেইনে ২ সেকেন্ডে করে ফেলছে।

মজার ব্যাপার: এতদিন আমরা বলতাম ‘ব্লকচেইন শুধু ক্রিপ্টো কারেন্সির জন্য’, ভিয়েতনাম দেখিয়ে দিল এটা দিয়ে সরকারি অফিসের নিষ্ক্রিয়তাও ঠেকানো যায়!

[ইমোজি: 🤯] আপনাদের কি মনে হয়? আমাদের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কবে এমন টেকনোলজি নেবে?

চীন আবারও সবাইকে হতবাক করেছে! ২০১৭ সালে বিটকয়েন নিষিদ্ধ করে এখন ব্লকচেইনকে জাতীয় কৌশলে যুক্ত করলো।

পরিসংখ্যান বলে সব স্টেট মিডিয়ার মতে, চীন ‘ডিজিটাল জিডিপি’তে বিশ্বনেতা হতে চায়। আমার পাইথন স্ক্রিপ্টগুলো ইতিমধ্যেই এশিয়ান মার্কেটে এর প্রভাব নিয়ে উৎসুক!

বিটকয়েন নিষেধ কিন্তু ব্লকচেইন কেন? এখানেই মজা! রিটেইল ইনভেস্টরদের বিদায় জানিয়ে সরকার নিজেরাই ব্লকচেইন ইনফ্রাস্ট্রাকচার গড়ছে। ডিজিটাল ইউয়ান থেকে স্মার্ট সিটি - সবই হবে CCP সার্ভারের নিয়ন্ত্রণে।

সিলিকন ভ্যালি সতর্ক হও! চীনের এই টপ-ডাউন অ্যাপ্রোচ CBDC এবং IoT-তে আমেরিকাকে পেছনে ফেলতে পারে। Huawei-এর পেটেন্ট ফাইলিং দেখতে ভুলবেন না কিন্তু!

আপনার কী মনে হয়? কমেন্টে লিখুন - আমরা কি আসলেও একটা ডিজিটাল সুপারপাওয়ার দেখছি?

চায়ের দোকানে ক্রিপ্টো গুরু

এই গাইড পড়ে মনে হচ্ছে BitTap এজেন্ট হওয়া যতটা সহজ, আমাদের লালমনিরহাটে চা বিক্রি করা ততটাই কঠিন!

তিনটি স্টেপেই বিপদ

১) ‘প্ল্যাটফর্ম জানতে হবে’ - মানে রাত জেগে হোয়াইটপেপার মুখস্থ করতে হবে? আমার তো কলেজের বইতেও এত পড়িনি!

২) ‘মার্কেটিং মেশিন’ বানাতে হবে - আরে ভাই, আমরা তো শুধু টাকা ইনভেস্ট করতে চাই, হলিউড মুভি বানানো না!

৩) অনলাইন প্রেজেন্স - এবার বুঝলাম কেন আমার ফুফাতো ভাই ফেসবুকে সারাদিন ‘টাকা দেবে’ পোস্ট করে!

সত্যি বলতে, এই গাইড দেখে মনে হচ্ছে “এককালে যা হারাম ছিল, আজকে তাই হালাল”! আপনারা কী বলেন? এই এজেন্ট বাবাজীদের বিশ্বাস করা যায় নাকি চায়ের দোকানের মামার পরামর্শই ভালো?